একা থাকলেই বাড়বে ইন্টারনেট আসক্তি: সমীক্ষা
একাকিত্বের সমস্যা হচ্ছে প্রধানতঃ বয়ঃসন্ধিক্ষণে থাকা কিশোর-কিশোরীরা।
আজকাল এই যান্ত্রিক সভ্যতার যুগে আমরা প্রতিবেশীর ভালো-মন্দের হিসেবে রাখতেও ভুলে যাচ্ছি। নিজেদের কষ্ট কাকে বলবেন? সবাই তো এখন ডিজিটাল কুশল বিনিময়ে মেতেছে। কিন্তু একটা সময় যখন আপনার ইন্টারনেট শেষ হয়ে যায় বা মোবাইলের ব্যাটারি শেষ হয় তখনই রাতে শুয়ে শুয়ে আপনি অনুভব করেন আপনি আসলেই কতটা একা।
তবে এই একাকিত্ব কাটাতেই নাকি বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে ইন্টারনেটের ব্যবহার, এমনই বলছে নতুন গবেষণা। আর এই একাকিত্বের সমস্যা হচ্ছে প্রধানতঃ বয়ঃসন্ধিক্ষণে থাকা কিশোর-কিশোরীরা। মূলতঃ লক ডাউনে বেড়েছে এই একাকিত্বের রোগ। তারা ইন্টারনেটেই এখন তাদের অস্তিত্ব খুঁজে পায়। শুধু তারাই সবথেকে বেশি পরিমাণে এর ব্যবহার করে এবং সবথেকে বেশি আসক্তির সম্ভাবনাও তাই তাদের মধ্যেই রয়েছে। দিনের বেশিরভাগ সময় যারা কাটাচ্ছে ইন্টারনেটে তারা মূলত অনলাইন গেমিং ও সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে। এই বিশেষ সমীক্ষার জন্যে ১৭৫০ জনের উপর পরীক্ষা করেছে একটি বিশেষ দল। ১৬. ১৭ এবং ১৮ বছর এই তিনটি বয়সের কিশোর-কিশোরীদের বেছে নেওয়া হয়েছে তিনটি দলে ভাগ করে।
দেখা গেছে, ১৬ বছরের কিশোর-কিশোরীরা সবথেকে বেশি আসক্ত হচ্ছে ইন্টারনেটের প্রতি। তবে কিশোররাই বেশি ঝুঁকছে এর প্রতি। অতিরিক্ত ইন্টরনেট ব্যবহারের এই আসক্তি আবার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে যেখানে তারা নিজেরদের বিবেচনা দিয়ে কাজ করতে শেখে ও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। যাদের নিয়ে পরীক্ষা করা হয় তাদের মধ্যে ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে অবসাদের একটা সম্ভাবনা লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে ইন্টারনেট ও অবসাদ একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত।
একদিকে যেখানে অবসাদ থেকেই তারা এগোচ্ছে ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ব্যবহারের দিকে আবার অন্যদিকে, এই ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলেই বাড়ছে তাদের মধ্যে অবসাদ। যেহেতু ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ব্যবহারে নষ্ট হচ্ছে সময়, রাতের ঘুম ও জীবনধারাও পাল্টাচ্ছে, তাই তাদের পড়াশোনায় এর প্রভাব পড়ছে। কারণ যে সময়টা বাঁচছে, সেটাতে তারা বিশ্রাম নেওয়া, খাওয়া-দাওয়াতেই ব্যয় করছে।
আজকাল এই যান্ত্রিক সভ্যতার যুগে আমরা প্রতিবেশীর ভালো-মন্দের হিসেবে রাখতেও ভুলে যাচ্ছি। নিজেদের কষ্ট কাকে বলবেন? সবাই তো এখন ডিজিটাল কুশল বিনিময়ে মেতেছে। কিন্তু একটা সময় যখন আপনার ইন্টারনেট শেষ হয়ে যায় বা মোবাইলের ব্যাটারি শেষ হয় তখনই রাতে শুয়ে শুয়ে আপনি অনুভব করেন আপনি আসলেই কতটা একা।
তবে এই একাকিত্ব কাটাতেই নাকি বিশ্ব জুড়ে বাড়ছে ইন্টারনেটের ব্যবহার, এমনই বলছে নতুন গবেষণা। আর এই একাকিত্বের সমস্যা হচ্ছে প্রধানতঃ বয়ঃসন্ধিক্ষণে থাকা কিশোর-কিশোরীরা। মূলতঃ লক ডাউনে বেড়েছে এই একাকিত্বের রোগ। তারা ইন্টারনেটেই এখন তাদের অস্তিত্ব খুঁজে পায়। শুধু তারাই সবথেকে বেশি পরিমাণে এর ব্যবহার করে এবং সবথেকে বেশি আসক্তির সম্ভাবনাও তাই তাদের মধ্যেই রয়েছে। দিনের বেশিরভাগ সময় যারা কাটাচ্ছে ইন্টারনেটে তারা মূলত অনলাইন গেমিং ও সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে। এই বিশেষ সমীক্ষার জন্যে ১৭৫০ জনের উপর পরীক্ষা করেছে একটি বিশেষ দল। ১৬. ১৭ এবং ১৮ বছর এই তিনটি বয়সের কিশোর-কিশোরীদের বেছে নেওয়া হয়েছে তিনটি দলে ভাগ করে।
দেখা গেছে, ১৬ বছরের কিশোর-কিশোরীরা সবথেকে বেশি আসক্ত হচ্ছে ইন্টারনেটের প্রতি। তবে কিশোররাই বেশি ঝুঁকছে এর প্রতি। অতিরিক্ত ইন্টরনেট ব্যবহারের এই আসক্তি আবার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে যেখানে তারা নিজেরদের বিবেচনা দিয়ে কাজ করতে শেখে ও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। যাদের নিয়ে পরীক্ষা করা হয় তাদের মধ্যে ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে অবসাদের একটা সম্ভাবনা লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে ইন্টারনেট ও অবসাদ একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে যুক্ত।
একদিকে যেখানে অবসাদ থেকেই তারা এগোচ্ছে ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ব্যবহারের দিকে আবার অন্যদিকে, এই ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলেই বাড়ছে তাদের মধ্যে অবসাদ। যেহেতু ইন্টারনেটের যথেচ্ছ ব্যবহারে নষ্ট হচ্ছে সময়, রাতের ঘুম ও জীবনধারাও পাল্টাচ্ছে, তাই তাদের পড়াশোনায় এর প্রভাব পড়ছে। কারণ যে সময়টা বাঁচছে, সেটাতে তারা বিশ্রাম নেওয়া, খাওয়া-দাওয়াতেই ব্যয় করছে।