‘ওরা এমনভাবে উদযাপন করছিল..’

খেলা শেষে ধারাভাষ্যকার নিক নাইট প্রশ্নটা করলেন। কী হয়েছিল মাঠে বাটলার? বাটলার হাসলেন। হাসিটা মলিন। ‘ওরা এমনভাবে উদযাপন করছিল, খুব হতাশ লাগছিল। আমার আবেগে আঘাত লাগে।’

২৮তম ওভারে তাসকিনের বলে এলবিডব্লিউ হন বাটলার। আম্পায়ার সাড়া দেননি। মাশরাফি রিভিউ নেন। রিভিউতে ধরা পড়ে বলটি ব্যাট স্পর্শ না করেই প্যাডে আঘাত করেছে। আর বাটলারের পা ছিল স্ট্যাম্প বরাবর। রিভিউতে আউট আসার পরই উল্লাসে ফেটে পড়ে বাংলাদেশ দল। ইংল্যান্ড তখন ৭ উইকেটে ১২৩।

তাসকিনের উল্লাস বরাবরই ব্যাপক। সঙ্গে মাশরাফি-সাকিব-মুশফিকরাও মেতে ওঠেন প্রচণ্ড উল্লাসে। দাঁড়িয়ে তাই দেখছিলেন বাটলার। একপর্যায়ে তেঁড়েফুঁড়ে যান মাহমুদুল্লাহর দিকে। মেজাজ কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিলেন না ইংল্যান্ডের অধিনায়ক। পরে বাটলারকে বাধা দেন আম্পায়ার শরফদৌলা। তাঁকে বুঝিয়ে ঠান্ডা মাথায় প্যাভিলিয়নে পাঠিয়ে দেন।

বাংলাদেশের বোলারদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক জস বাটলার। কিন্তু আউট হয়ে যান ৫৭ রানে। এরপরই ইংল্যান্ডের ম্যাচে ফেরার স্বপ্ন বিলীন হয়ে যায়। এনটিভি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.