নদীভাঙন প্রতিরোধে পাটের ব্যবহার – ম. ইনামুল হক

বাংলার সমভূমি এশিয়ার কয়েকটি বড় নদ-নদী, যথা ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা ও মেঘনার মিলনস্থলে অবস্থিত। এসব নদী ও তার উপনদীগুলো চীন, নেপাল, ভুটান ও ভারত থেকে উত্পন্ন হয়ে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। এর অববাহিকাগুলোর মোট আয়তন ১৭ লাখ ৪৯ হাজার বর্গকিলোমিটার (বাংলাদেশে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৪০০ বর্গকিলোমিটার)। এ এলাকায় প্রতি বছর গড়ে ১ হাজার ৩৫০ বিলিয়ন ঘনমিটার জলসম্পদ সৃষ্টি হয়; যার ৭৫ শতাংশ বাইরে থেকে বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করে সাগরে গিয়ে পড়ে। গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনার প্রবাহের মাধ্যমে এ জলসম্পদ আসে এবং এর সঙ্গে প্রতি বছর আসে ১ হাজার ৭০০ মিলিয়ন টন পলি (বাংলাদেশে ১ হাজার ৪০০ মিলিয়ন ও পশ্চিমবঙ্গে ৩০০ মিলিয়ন টন)। গঙ্গা নদী ও এর উপনদীগুলোর উত্পত্তি হিমালয় পর্বতমালার দক্ষিণ ঢাল ও মধ্য ভারতের উচ্চভূমি থেকে; ব্রহ্মপুত্র নদ ও তার উপনদীগুলোর উত্পত্তি হিমালয় পর্বতমালার উত্তর ঢাল ও দক্ষিণ ঢাল থেকে; মেঘনা নদী ও এর উপনদীগুলোর উত্পত্তি নাগা পাহাড়, লুসাই পাহাড় ও মেঘালয়ের উচ্চভূমি থেকে। বঙ্গীয় সমতলের অধিকাংশ নদ-নদী গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনার উপনদী অথবা শাখা নদী। বাংলার উত্তর-পশ্চিম ও উত্তর দিকে গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের উপনদীগুলোর অবস্থান। বাংলার দক্ষিণ দিকে এ দুটি নদীর শাখা নদীগুলোর অবস্থান। বাংলার উত্তর-পূর্ব অংশে মেঘনার উপনদীগুলোর অবস্থান। এছাড়া বাংলার সমভূমিতে কিছু স্বাধীন নদ-নদী পশ্চিমে ছোট নাগপুর থেকে উত্পন্ন হয়ে এবং পূর্বে লুসাই পাহাড় থেকে উত্পন্ন হয়ে সরাসরি বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে।

বাংলাদেশ নদীবহুল দেশ। সুদূর অতীতকাল থেকেই এ দেশের গ্রাম ও শহরগুলো নদীতীরে অবস্থিত। বাংলাদেশ অবার বদ্বীপ অঞ্চলের পলিমাটির দেশ। তাই এ দেশের নদ-নদীগুলোর গতিপথ সদা পরিবর্তনশীল। এ কারণে বাংলার অনেক নদীই ভাঙনপ্রবণ হওয়ায় এর তীরের অধিবাসীরা প্রতি বছর ভাঙনের শিকার হয়ে জানমাল হারাচ্ছে ও বাস্তুচ্যুত হচ্ছে। নদীভাঙনের ফলে অনেক শহর, বন্দর অতীতে নদীতে বিলীন হয়েছে। তাই বাংলাদেশের নদ-নদীগুলোর অনেক স্থানেই নাম ‘কীর্তিনাশা’। নদীভাঙন প্রতিরোধে কাজে হয়তো সুদূর অতীতে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হতো, বর্তমানে তার কোনো প্রমাণ অবশিষ্ট নেই। অতীতের বন্দরগুলো ভাঙনে আক্রান্ত হলে পরিস্থিতি মেনে নিয়েই হয়তো অন্যত্র পুনঃস্থাপিত হতো। শহর গড়ে উঠত ওইসব নদ-নদীর তীরে; যেসব নদ-নদীতে ভাঙন কম। কিন্তু জনবসতি বৃদ্ধি পাওয়া, সিমেন্ট-কংক্রিটের মতো প্রযুক্তির উদ্ভাবন বিংশ শতাব্দীতে বাংলাদেশের মানুষকে প্রকৌশল জ্ঞানের আলোকে ভাঙন প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিতে উত্সাহী করে। চাঁদপুর ও সিরাজগঞ্জ বন্দর; যেখানে রেলের শেষ প্রান্ত ছিল নদীতীর-সংলগ্ন ঘাট, তা ভাঙনের সঙ্গে স্থান পরিবর্তন করা যেত। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে এসে সেখানে সিমেন্ট-কংক্রিট ব্লক ফেলার মাধ্যমে ভাঙন প্রতিরোধ শুরু হয়। এ প্রতিরোধ কার্যক্রম এখনো চলছে। আমরা এখন দেশের বহু বহু বন্দর ও শহরকে পাথর কিংবা সিমেন্ট-কংক্রিট ব্লক দিয়ে মুড়ে ভাঙন প্রতিরোধ করছি।

বাংলাদেশে জুনের মাঝামাঝি থেকে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র ও আশ্বিন— এ চারটি মাসজুড়ে বাংলা পঞ্জিকায় বর্ষা ও শরত্ কাল; যা অবিরাম বৃষ্টি আর বন্যার কাল। আগাম বন্যা হয় বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠে, স্থানীয়ভাবে, কালবৈশাখী বৃষ্টির কারণে, পাহাড়ি অঞ্চলে; যেখানে একটি উপত্যকায় বৃষ্টির পানি সংগৃহীত হয়ে নদীতীরের এলাকা হঠাত্ ভাসায়। কালবৈশাখী বৃষ্টি সমতলে বন্যা সৃষ্টি করে না, বরং তাপদগ্ধ তৃষ্ণার্ত ভূমিকে জলসিক্ত করে ফসল বোনার জন্য উপযুক্ত করে। তবে নদীতে বন্যার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয় নদীতীরের ভাঙন। নদীতীরের যেসব স্থানে শহর বা জনপদ কিংবা শিল্প-কলকারখানা অথবা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা আছে, সরকারিভাবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) সেসব স্থানে নদীভাঙন প্রতিরোধে নিয়োজিত রয়েছে। কিন্তু নদীভাঙন প্রতিরোধের কাজটি অত্যন্ত ব্যয়সাধ্য ও দুর্নীতিযুক্ত। যেসব প্রতিরোধ কাজ করা হয়, তার অনেকগুলো ব্যর্থ হয়ে নদীগর্ভে চলে যায়। অভিযোগ আসে, ঠিকমতো কাজ হয়নি বা ভাঙন প্রতিরোধে যথেষ্ট পণ্য পড়েনি। প্রকৃত অবস্থা এই যে, যেসব স্থানে প্রতিরোধ ব্যবস্থা টিকে থাকে, তার অনেকগুলো স্থান আদৌ নদীভাঙনের শিকার নয়। তাই সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন এসে যায়, নদীভাঙন প্রতিরোধ ব্যবস্থা সফল করা সত্যিই সম্ভব কিনা? নদীভাঙন প্রতিরোধ ব্যবস্থা যথাসম্ভব ব্যয়-কার্যকর করা যায় কীভাবে? আমার মতে, এসব প্রতিরক্ষা কাজে যেসব পণ্য ব্যবহার হয়, তা সব ক্ষেত্রে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে না পারলেও পাটজাত দ্রব্যের ব্যবহার অধিকতর সুফল দিতে পারে।

নদীভাঙন প্রতিরক্ষাকাজে স্রোতের আঘাতে নদীভাঙন স্থায়ীভাবে রোধ করতে সাধারণত যা করা হয় তা হলো, শীতকালে সর্বনিম্ন পানি সমতার নিচে বড়-ছোট কংক্রিটের ব্লক মিশিয়ে স্তূপ করে ফেলা হয়। এর পর ওই স্তূপের ধারঘেঁষে নদীর পাড়ে তীর পর্যন্ত ব্লক পেতে দেয়া হয়। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, যখন স্রোতে নদীর তলার মাটি ক্ষয়ে যাবে, তখন স্তূপের ব্লকগুলো গড়িয়ে পড়ে অভেদ্য দেয়াল তৈরি করবে। নদীর পাড়ে ব্লক পাতার কারণ ঢেউয়ের আঘাতে যেন মাটি সরে না যায়। এ একই ধরনের কাজ নদীর প্রবাহপথ পরিবর্তনের জন্য নির্মিত স্পার বা গ্রোয়েনের বেলায়ও করা হয়। কাদামাটির নদীতীরে পাড়ের চুইয়ে আসা ঝরনার পানির চাপে পাড় ধস, উপকূলীয় অঞ্চলে জোয়ার-ভাটার নদীতে স্রোত এবং পানি ওঠানামার কারণে পাড় ভাঙন, জলোচ্ছ্বাস ও নৌপথে যান চলাচলের কারণে সৃষ্ট ঢেউয়ের আঘতে পাড়ের ভাঙন ইত্যাদি রোধের জন্য প্রায় একই ধরনের পাড় প্রতিরক্ষা কাজ হাতে নেয়া হয়। কিন্তু অনেক কাজই ব্যর্থ হয়। এ ব্যর্থতার মূল কারণ খুঁজলে দেখা যাবে, ঠিকমতো নকশা, সময়মতো নির্মাণ ও সঠিক মালপত্র ব্যবহার না হওয়ার কারণেই মূলত তা হয়েছে।

নদীভাঙন প্রতিরক্ষার জন্য কোন নদীতে স্রোতের ভাঙন আছে, তা নির্ণয় করা খুবই সহজ। যদি নদীর পানিতে বালি বা পলি থাকে, তাহলে সে নদীতে ভাঙন আছে। যদি নদীর পানিতে কাদা থাকে, তাহলে সে নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে। যে নদীর পানিতে বালি, পলি বা কাদা নেই, সে নদীতে ভাঙন হলে সেটা ঢেউয়ের জন্য হচ্ছে। এ ঢেউ যন্ত্রচালিত নৌকা, স্পিডবোট বা লঞ্চের জন্য হয়। পরিষ্কার পানির নদীতে অনেক সময় ভারী পাড়ের জন্য ভাঙন হয়। বাংলাদেশের নদীভাঙন প্রতিরোধ কাজগুলো ষাটের দশক থেকেই চলে আসছে। বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ ও চাঁদপুর শহর রক্ষার জন্য আজ পর্যন্ত শত শত কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে এবং এখনো হয়ে চলছে। বলা যায়, নদীতীরবর্তী প্রায় প্রতিটি জেলা শহর এমনকি অনেক নদীবন্দর রক্ষার জন্য বাপাউবোর চলমান প্রকল্প আছে। এসব প্রকল্পে ব্যবহূত পণ্যের মধ্যে রয়েছে বালি, খোয়া, ইট বা সিমেন্টের ব্লক, পাথরের ব্লক, সিনথেটিক ব্যাগ ও সিনথেটিক চাদর। নদীর ঢাল সমান করে চার ইঞ্চি বালির ওপর ছয় ইঞ্চি খোয়া বিছিয়ে মাটির ভেতরে জমা পানি চুইয়ে বেরোনোর ফিল্টার হিসেবে ব্যবহার হয়। অনেক সময় বালির ওপর সিনথেটিক চাদর বা জিওটেক্সটাইল চাদর বসিয়ে এ কাজ করা হয়। তার উপরেই ইট বা সিমেন্টের ব্লক কিংবা পাথরের ব্লক বসানো হয়।

নদীভাঙন প্রতিরক্ষা কাজ মূলত দুই প্রকারের। এক. বর্ষাকালে আপত্কালীন কাজ, যখন বিশেষ কোনো স্থাপনা নদীভাঙন থেকে রক্ষার জন্য জরুরিভাবে বালির বস্তা ফেলা হয় এবং দুই. শীতকালে স্থায়ী প্রতিরক্ষার কাজ। বর্ষাকালে নদীর স্রোত যখন পাড়ে আঘাত হানে, তখন ওই পাড়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা থাকলে তা প্রতিরক্ষার জন্য স্রোতের মুখে বড় বড় বালির বস্তা ফেলে স্রোতকে বাধা দেয়া যায়। বাপাউবো ওই সময় জিওটেক্সটাইল কাপড়ের ব্যাগে বালি পুরে নৌকায় করে এনে নদীতে ফেলে। কাজটি পাটের তৈরি বড় বড় ছালার বস্তা দিয়েও করা যায়। ছালার বস্তা জিওটেক্সটাইল বস্তার চেয়ে রোদের তাপে বেশি টেকসই। জিওটেক্সটাইল বস্তা যেমন পানির তলায় বেশি দিন টেকে, ছালার বস্তাও বেশি দিন টেকে। তাই সহজলভ্য, ব্যয়সাশ্রয়ী দেশীয় পণ্য পাটের তৈরি ছালা ব্যবহার করা বেশি যুক্তিসম্পন্ন। কিন্তু কয়েক দশক ধরে বালি ও খোয়ার পরিবর্তে জিওটেক্সটাইল চাদর বসানোর প্রবণতা এ প্রতিরক্ষা কাজগুলোকে ব্যয়বহুল, ঝুঁকিপূর্ণ ও অমেরামতযোগ্য করে রেখেছে।

বাপাউবো সুদূর অতীতকাল থেকে সফলতার সঙ্গে পাড় প্রতিরক্ষা কাজ করে আসছে। কিন্তু যমুনা নদীতে স্বল্প ব্যয়ের নাম করে কিছু পরীক্ষামূলক স্পার নির্মাণ করা হয়েছে, যা ব্যর্থ হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ভাঙন প্রতিরোধে স্বল্প ব্যয়ের কাজ বলে কিছু নেই। এছাড়া স্বল্প ব্যয়ের নামে জিওটেক্সটাইল-সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। এ জিওটেক্সটাইল রোদ ও তাপে গুণ হারায়। তাছাড়া এতে আছে দুর্নীতি। এ কাজে ব্যবহূত নিম্নমানের সামগ্রী মাঠে পরীক্ষা করা যায় না বিধায় অনেক পণ্য নিম্নমানের হয়। জিওটেক্সটাইল ব্যাগ ভাঙন প্রতিরোধে অতিদ্রুত ফেলা যায়, এ যুক্তি দিয়ে কম ফেলে বিপুল পরিমাণ বিল নেয়া হয় এবং কাজ ব্যর্থ হয়। তাই ভাঙন প্রতিরক্ষা কাজে ব্যয়-কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হলে যেখানে যা প্রয়োজন, সে ব্যবস্থা নিতে হবে। যেখানে নদীতে স্রোতের কারণে ভাঙন আছে, সেখানে ভাঙন প্রতিরোধী নকশা; যেখানে ঢেউয়ের ভাঙন আছে, সেখানে ঢেউ প্রতিরোধী নকশা এবং যেখানে অস্থিতিশীল ভারী পাড়, সেখানে পাড় স্থিতিশীল করার জন্য নকশা দিতে হবে। উল্লেখ্য, স্রোত প্রতিরোধী কাজে নির্মাণক্রম অনুযায়ী নদীর তলদেশ থেকে কাজ করে না এলে চুরি বেশি হবে এবং সমুদয় কাজ বিফলে যাবে। আবার ঢেউ প্রতিরোধী কাজে স্রোত প্রতিরোধী নকশা দিলে ব্যয় ও চুরি বেশি হলেও কাজ টিকে থাকবে। কিন্তু মাটির ভেতরের পানির চাপে পাড় অস্থিতিশীল হলে তা নিষ্কাশন ছাড়া যত হার্ট ম্যাটেরিয়াল দেয়া হোক, পাড় বসে যাবে।

প্রকৃত অবস্থা এই যে, বর্ষাকালে ভাঙন প্রতিরোধে ত্বরিত ব্যবস্থা হিসেবে বালিভর্তি জিওটেক্সটাইল ব্যাগ নিক্ষেপ করার যে প্রচার করা হয়, ওইসব অধিকাংশ কাজই বিফলে যায়। কারণ ওইসব জিওটেক্সটাইল ব্যাগ বন্যার পানি সরে গেলে রোদে ফেটে বালি বেরিয়ে যায়। এমনিতেই ভাঙন প্রতিরক্ষা কাজে বালির ব্যাগ ফেলার প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে জনমনে অনেক প্রশ্ন থাকে, তার ওপর অপচয়মূলক লোক দেখানো কাজ দিয়ে জবাবদিহিতার কোনো সুযোগ থাকে না। আমরা এ কাজে পাটের বস্তা ব্যবহারের পরামর্শ দিতে চাই। শুধু নদীভাঙন প্রতিরোধের কাজই নয়, স্থায়ীভাবে সড়ক ও বাঁধ নির্মাণের সময় স্তরে স্তরে মাটি ফেলে ভিত মজবুতকরণের কাজে পাটের চাদর ব্যবহার করা সম্ভব। এখন এসব কাজে জিওটেক্সটাইল চাদর ব্যবহার করা হয়। বাঁধের পাড়ে জিওটেক্সটাইল চাদর বিছিয়ে তার ওপর ব্লক বসিয়ে ভাঙন প্রতিরোধের কাজও পাটের চাদর বিছিয়ে করা সম্ভব। জিওটেক্সটাইল চাদর তেজস্ক্রিয়তার দোষেও দুষ্ট। সেক্ষেত্রে পাটের চাদর অবশ্যই শ্রেয়। বণিক বার্তা  |

লেখক: প্রকৌশলী

সাবেক মহাপরিচালক, পানিসম্পদ পরিকল্পনা সংস্থা

আহ্বায়ক, আম জনতার দল

minamul@gmail.com

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.