নাসার সুপারসনিক যাত্রী বিমান

সুপারসনিক প্যাসেঞ্জার জেট নিয়ে আছে নাসা। মঙ্গলবার এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থার তরফ থেকে এই ঘোষণা করা হয়েছে। এই জেট বিমানটি যতটা সম্ভব দক্ষ করে তোলা হবে। ইতিমধ্যেই পরিকল্পনার কথা সামনে আনা হয়েছে।
সোমবার নাসার অ্যাডমিনিস্ট্রেটর চার্লস বলডেন বলেন, এই প্রকল্পের প্রথম কনট্রাক্ট দেয়া হয়েছে মার্কিন সংস্থা লকহিড মার্টিনকে। ২০ মিলিয়ন ডলারের এই কনট্রাক্ট দেওয়া হয়েছে। শব্দের থেকে বেশি গতিবেগে যেতে পারে এমন এয়ারক্রাফটের একটি প্রাথমিক ডিজাইন তৈরি করার কথা বলা হয়েছে। যেহেতু জেট ইঞ্জিন বেশি আওয়াজ করে তাই তার বদলে কম আওয়াজ হবে এমন ইঞ্জিন লাগানোর প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি, দূষণমুক্ত রাখার ও জ্বালানি কম পোড়ানোর দিকেও নজর দেয়া হচ্ছে।
এই জেট বিমান বানাতে কয়েক বচর সময় লাগবে বলে জানা গেছে। ২০২০-এ হবে প্রথম পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন। এর আগে ২০০৩ সালে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ ও এয়ার ফ্রান্স তাদের কনকর্ড অপারেশন বন্ধ করে দেয় ২০০৩ সালে। কনকর্ড এয়ারক্রাফট শব্দের দ্বিগুণ বেগে উড়তে পারত। ২০০০ সালে ১১৩ জনকে নিয়ে প্যারিসে ভেঙে পড়ে একটি কনকর্ড।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.